শনিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৬

কংক্রিট মিক্স ডিজাইন-উদাহরণ (এ.সি.আই

কংক্রিট মিক্স ডিজাইন-উদাহরণ (এ.সি.আই)

কলামের জন্য কংক্রিট তৈরি করতে হবে। যার স্ট্রেন্থ হবে 4000  পি.এস.আই, এগ্রিগেটের সাইজ 20 মিমি ডাউন গ্রেড বা 3/4 ডাউন গ্রেড, এগ্রিগেটের ড্রাই রডেড ওজন 1600 কেজি/ঘনমিটার. বালির এফ.এম 2.8. সিমেন্ট টাইপ – সাধারণ পোর্টল্যান্ড সিমেন্টসমাধান: (এ. সি. আই অনুসারে)সাধারণ কাজের জন্য নন-এয়ার এনট্রেইনিং কংক্রিট ব্যবহার করতে হয়। আপেক্ষিক ঘনত্ব সিমেন্ট, কোর্স এগ্রিগেট ও ফাইন এগ্রিগেট এর যথাক্রমে 3.15, 2.68 এবং 2.64।
কনস্ট্রাকশনের ধরণ স্লাম্প
(mm) (inches)
Reinforced foundation walls and footings 25 – 75 1 – 3
Plain footings, caissons and substructure walls 25 – 75 1 – 3
Beams and reinforced walls 25 – 100 1 – 4
Building columns 25 – 100 1 – 4
Pavements and slabs 25 – 75 1 – 3
Mass concrete 25 – 50 1 – 2
উপরের টেবিল থেকে পাই স্ল্যাম্প হতে হবে 25-100 মিমি। আমরা ধরে নিলাম স্ল্যাম্প 90 করবো
  প্রতি ঘণমিটারে পানির প্রয়োজন
স্ল্যাম্প 9.5 mm
(0.375 in.)
12.5 mm
(0.5 in.)
19 mm
(0.75 in.)
25 mm
(1 in.)
37.5 mm
(1.5 in.)
50 mm
(2 in.)
75 mm
(3 in.)
100 mm
(4 in.)
বাতাস / বায়ু মুক্ত কংক্রিট
25 – 50 207 199 190 179 166 154 130 113
75 – 100 228 216 205 193 181 169 145 124
150 – 175 243 228 216 202 190 178 160
বাতাসের পরিমান (শতকরা) 3 2.5 2 1.5 1 0.5 0.3 0.2
এখানে আমাদের এগ্রিগেট সাইজ 19 মিমি, স্লাম্প 90 সুতরাং উপরের চার্ট থেকে প্রতি ঘনমিটারে পানি লাগবে 205 কেজি এবং বাতাস হবে 2 শতাংশ
28 দিনে স্ট্রেন্থ এম.পি.এ(পি.এস.আই) সিমেন্ট-পানি অনুপাত ওজন অনুসারে
নন-এয়ার এনট্রেইনড /  বাতাস মুক্ত
41.4 (6000) 0.41
34.5 (5000) 0.48
27.6 (4000) 0.57
20.7 (3000) 0.68
13.8 (2000) 0.82
সিমেন্ট-পানির অনুপাতের চার্ট (উপরের চার্টটি) থেকে আমরা পাই 0.57, সুতরাং প্রতি ঘনমিটারে সিমেন্ট লাগে 205/0.57=359.65 কেজি
বিভিন্ন ধরণের ফাইন এগ্রিগেটের এফ.এম ও কোর্স এগ্রিগেটের সাইজের উপর ভিত্ত করে প্রকি একক ঘনআয়তনে কোর্স এগ্রিগেটের পরিমান 
এগ্রিগেটের নমিনাল সর্বোচ্চ আকার  ফাইন এগ্রিগেটের এফ.এম
2.40 2.60 2.80 3.00
9.5 mm (0.375 inches) 0.50 0.48 0.46 0.44
12.5 mm (0.5 inches) 0.59 0.57 0.55 0.53
19 mm (0.75 inches) 0.66 0.64 0.62 0.60
25 mm (1 inches) 0.71 0.69 0.67 0.65
37.5 mm (1.5 inches) 0.75 0.73 0.71 0.69
 50 mm (2 inches) 0.78 0.76 0.74 0.72
উপরের চার্ট থেকে পাই প্রতিঘনমিটার এর কোর্সএগ্রিগেটের পরিমান হবে 0.62 ঘনমিটার। যেহুতে বলা আছে যে এগ্রিগেটের ওজন 1600 কেজি/ঘনমিটার, সুতরাং প্রয়োজনীয় এগ্রিগেটের ওজন 0.62 X 1600=992 কেজি। উপরের প্রাপ্ত তথ্যাদি থেকে আমরা পাই
সিরিয়াল মালামাল ওজন (কেজি) প্রতি ঘনমিটার এ আয়তন (ঘন সেমি) প্রতি ঘনমিটার এ ঘনফুট প্রতি ঘণমিটারে
1 সিমেন্ট 359.65 (359.65/3.15) X 10^3 =114.17X 10^3 4.03
2 পানি 205 205  X 10^3 7.24
3 পাথর 992 (992/2.68) X 10^3 =370 X 10^3 13.07
4 বাতাস 2% 20 X 10^3 0.71
বালি বা ফাইন এগ্রিগেট ছাড়া মোট আয়তন 709.17 X 10^3  25.04
সুতরাং বালির আয়তন (1000-709.17) X 10^3=290.83  X 10^3 10.27
উপরের তালিকাটি শুষ্ক কংক্রিট এর জন্য, কিন্ত ভেজা কংক্রিট বা জমাট বাধা কংক্রিট এর জন্য হিসাব করতে হবে 54 শতাংশ বেশি।
প্রতি ঘনমিটার কংক্রিটে সিমেন্ট লাগবে 4.03 X 1.54 = 6.21 ঘণফুট = 4.97 ব্যাগ
বালি লাগবে 10.27 X 1.54 ঘনফুট = 15.82 সি.এফ.টি
পাথর লাগবে 13.07 X 1.54 = 20.12 সি.এফ.টি

সাধারনত হাইরাইজ বিল্ডিং করতে গেলে পাইলিং করি

সাধারনত হাইরাইজ বিল্ডিং করতে গেলে পাইলিং করি ।

www.facebook.com/useatmognama



কিন্তু কেন করি এই পাইলিং ?? এ প্রশ্নের জবাবে অনেকেই বলবেন
বিল্ডিং মজবুত করার জন্য করি ।
ঠিক আছে মজবুত করার জন্য করেন ।
তবে এর কিছু সঠিক কারন বা উদ্দেশ্য রয়েছে ।
আসুন জেনে নিই , কি কি উদ্দেশ্যে পাইলিং করা হয় ।
১. বিল্ডিং এর লোড বহন করার জন্য ।
২. বিল্ডিং এর চাপে যাতে মাটি সরে না যায় এবং ক্ষয় না হয়ে যায় ।
৩. তীর্যক বল এবং ঘুর্ণন মোমেন্টকে প্রতিরোধ করে ।
৪. বিশেষ করে বালি মাটির ভার বহন করার ক্ষমতা বাড়ায় ।
৫. নরম মাটিতে ঋণাত্নক স্কিন ঘর্ষণের মাধ্যমে বিল্ডিং এর লোড
এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তর করে ।
৬. নরম বা সংকোচনশীল পদার্থের মধ্য দিয়ে
বিল্ডিং এর লোডটাকে মাটির শক্ত স্তরে পাঠিয়ে দেয় ।
৭. ডক, পায়ার, ট্রান্সমিশন টায়ার ও অন্যান্য মেরিন কাঠামো নির্মানের সময় ।
আপনার মাটির অবস্থা যদি ভালো হয়, তাহলে পাইলিং করে অযথা কেন লাখ লাখ টাকা খরচ করবেন ???
তাই বিল্ডিং করার আগে ইঞ্জিনিয়ারের পরামর্শ মত সয়েল টেস্ট করিয়ে
নিন । দেখবেন অযথা পাইলিং এর খরচ থেকে বেঁচে যাবেন ।
এই টেস্ট করতে তো আর আপনার লাখ টাকা লাগবেনা ।
যখন ইঞ্জিনিয়ার কে টাকা দিতে কৃপনতা করেন, তখন তারা পুষিয়ে নিতে
বাধ্য হয়ে মুখস্ত হিসাব মতে পাইলিং করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ।

 

এস্টিমেট সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী

এস্টিমেট সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী

1. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন= ৪১০ টি।
2. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন=১১.৭৬=১২ টি
3. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ৫০০ টি।
4. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ১৪.২৮ টি।
5. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের ফ্লাট সোলিং এর জন্য ইটের প্রয়োজন=৩১ টি।
6. এক বর্গমিটার সোলিং এ চিকন বালির প্রয়োজন=০.০১৫ ঘনমিটার
7. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের হেরিং বোন বন্ডের জন্য ইটের প্রয়োজন=৫২ টি।
8. এক বর্গমিটার হেরিং বোন বন্ডের জন্য চিকন বালির প্রয়োজন=০.০৩ ঘনমিটার
9. ইটের গাঁথুনীর কাজে শুকনা মসল্লা এর পরিমাণ=৩৫%
10. এক ঘনমিটার সিমেন্ট=৩০ ব্যাগ….
11. এক বর্গমিটার নীট সিমেন্ট ফিনিশিং এর জন্য(NCF) সিমেন্টের প্রয়োজন=২.৭-৩ কেজি
12. ডিপিসি এ পাডলোর পরিমাণ সিমেন্টের ওজনের ৫% অর্থাৎ প্রতি ব্যাগ সিমেন্টের জন্য ২.৫ কেজি।
13. এক ঘনমিটার এম,এস রডের ওজন =৭৮৫০ কেজি বা ৭৮.৫০ কুইন্টাল
14. এক ব্যাগ সিমেন্টের ওজন=৫০ কেজি এবং আয়তন=০.০৩৪৭ ঘনমিটার
15. এক ব্যাগ হোয়াইট সিমেন্টের ওজন=৪০ কেজি
16. আবাসিক দালানের জন্য বাসযোগ্য ক্ষেত্রফল প্লিন্থ ক্ষেত্রফলের ৫০%-৫৬% হওয়া উচিত।
17. ১ রানিং মিটার দৈর্ঘে এন্ড এজিং এ ইটের পরিমাণ=১/.১২৭=৮ টি।
18. আর.সি.সি কাজে ব্যবহৃত প্রতি মিটার এম.এস.রড এর ওজন নির্ণয়ের সুত্র =d2/১৬২.২ কেজি।
19. এক ঘনমিটার ছোট সাইজের খোয়ার জন্য ইটের প্রয়োজন ৩২০ টি এবং বড় সাইজের খোয়ার জন্য ৩০০ টি।
20. আর.সি.সি কাজে ব্যবহৃত প্রতি কেজি এম.এস.রড এর র্দৈঘ্য নির্ণয়ের সুত্র =১৬২.২/d2 মিটার
21. নির্মাণ সামগ্রী বহনের জন্য চালনা দুরুত্ব ৩০ মিটার এবং উত্তোলন দুরুত্ব ১.৫ মিটার।
22. কম্প্রেশন বারে হুক ছাড়া ল্যাপিং ২৪D এবং হুকসহ ৪৪D আবার, টেনশনে হুক ছাড়া ল্যাপিং ৩০D এবং হুকসহ ৬০D.
23. জলছাদের কাজে খোয়া,চুন,সুরকির অনুপাত=৭:২:২
24. সেপটিক ট্যাংক এর নুন্যতম প্রস্থ ৬০সেমি এবং তরলের নুন্যতম গভীরতা ১ মিটার।
25. সোক ওয়েলের নুন্যতম ব্যাস ৯০ সেমি এবং গভীরতা ইনভার্ট সমতল হতে ১.৫ মিটার।
26. কালভার্ট এর স্প্যান ৬ মিটারের কম এবং ব্রিজের স্প্যান ৬ মিটারের বেশি
27. ব্রিজ এর স্ল্যাবকে ডেকস স্ল্যাব বলে।
28. ঢেউটিনের প্রমাণ দৈর্ঘ্য: (১.৮০,২.২০,২.৫০,২.৮০,৩.২০)মিটার এবং প্রস্থ ০.৮০মিটার এবং ঢেউয়ের গভীরতা ১৮ মি.মি
29. এক মিটার এম.এস অ্যাঙ্গেলের ওজন=০.০০৭৮৫A কেজি
30. একটি এক টনি ট্রাক পাকা রাস্তায় সিমেন্ট বহন করে ২০ ব্যাগ
31. একটি এক টনি ট্রাক পাকা রাস্তায় ইট বহন করে 333 টি
32. একটি এক টনি ট্রাক কাঁচা রাস্তায় সিমেন্ট বহন করে ১৩.৩৩ ব্যাগ।

একটি ভবন তৈরির কাজের “কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স”

একটি ভবন তৈরির কাজের “কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স”

আমাদের সমাজ জীবনে সকল কাজ করতে হয় একটি নির্দীষ্ট ক্রম অনুসরন করে । ঠিক তেমনি একটি ভবন তৈরির ক্ষেএেও একটি নির্দীষ্ট ক্রম অনুসরন করতে হয় । যাকে প্রকৌশলীদের ভাষায় “কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স” বলা হয় । “কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স” কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। একটি হলো “কাঠামোগত বা স্ট্রাকচারাল কাজ”, আর অপরটি হলো “সৌন্দর্য বর্ধণ বা ফিনিশিং কাজ” । একটি ভবনের কাজের “কনস্ট্রাকশন সিকোয়েন্স” নিন্মে তুলে ধরা হলো :
কাঠামোগত বা স্ট্রাকচারাল কাজঃ-
প্রথম ধাপ : সাইট মোবিলাইজেশন বা সাইটে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সন্নিবেশ করা।
দ্বিতীয় ধাপ : ভূমি জরিপ করে ভূগর্ভস্থ মাটি পরীক্ষা করা।
তৃতীয় ধাপ : আর্কিটেকচারাল, স্ট্রাকচারাল, প্লাম্বিং, ইলেকট্রিক্যাল এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ড্রয়িং তৈরি করা।
চতুর্থ ধাপ : ভবনের প্রয়োজনীয় সকল লে-আউট ও লেভেল দেয়া।
পঞ্চম ধাপ : প্রয়োজন হলে পাইলিং করা এবং মাটি কাটা।
ষষ্ঠ ধাপ : ভিওির তলদেশে ব্লাইন্ড বা লীন কংক্রীট ঢালাই ও ইটের সোলিং করা।
সপ্তম ধাপ : ভিওির ঢালাই দেওয়া।
অষ্টম ধাপ : কলামের রড বাঁধা এবং ঢালাই দেওয়া।
নবম ধাপ : বীম ও ছাদের রড বাঁধা এবং ঢালাই দেওয়া।
দশম ধাপ : মেঝেতে ইটের প্রয়োজনীয় লে-আউট দেয়া এবং গাঁথুনীর কাজ করা।
সৌন্দর্য বর্ধণ বা ফিনিশিং কাজঃ-
প্রথম ধাপ : দরজায় কাঠের চৌকাঠ লাগানো।
দ্বিতীয় ধাপ : সিড়িঁ, বারান্দা ও জানালার গ্রীল লাগানো।
তৃতীয় ধাপ : বাথরূম ও কিচেন সহ সকল ধরনের স্যানিটারী ও প্লাম্বিং এর পাইপ ফিটিং করা।
চতুর্থ ধাপ : ওয়ালের গ্রুপ লাইন কাঁটা ও বৈদ্যুতিক সুইচবোর্ডের দেওয়ালের ভিতরের অংশের কাজ শেষ করা।
পঞ্চম ধাপ : ভবনের ভিতরের অংশে প্লাষ্টার করা।
ষষ্ঠ ধাপ : ভবনের বাইরের অংশে প্লাষ্টার করা।
সপ্তম ধাপ : বাথরূমের ও কিচেনের বেসিন বা সিঙ্ক সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় স্ল্যাব ঢালাই ও কনসিল অংশ লাগানো।
অষ্টম ধাপ : দরজা, জানালা, বারান্দা ও অন্যান্য অংশের থাই-এ্যালুমিনিয়াম ও গ্লাস লাগানো।
নবম ধাপ : কিচেন ও বাথরূমের দেওয়ালের টাইলস্ লাগানো।
দশম ধাপ : সিলার ও পুটি সহ সিলিং এ রং এর ১ম কোট দেয়া।
একাদশ ধাপ : ভিতরের বা বাইরের মেঝেতে ও সিড়িঁতে বা লিফটের দেওয়ালের সকল টাইলস্ বা মার্বেল লাগানো ।
দ্বাদশ ধাপ : বৈদ্যুতিক ওয়্যারিং করা।
এয়োদশ ধাপ : ভবনের বাইরের ও ভিতরের দেওয়ালে রং এর ১ম কোট দেয়া।
চতুর্দশ ধাপ : দরজার বা জানালার পাল্লা ফিটিং করা এবং কাঠের অন্যান্য কাজ সারা।
পঞ্চদশ ধাপ : বাথরূম ও কিচেনের সকল ফিটিংস লাগানো এবং ফিনিশিং করা।
ষষ্ঠোদশ ধাপ : বৈদ্যুতিক সুইচ, সকেট,হুক,সিলিং রোজ ও সার্কিট ব্রেকার লাগানো।
সপ্তোদশ ধাপ : টাইলস্ ও মার্বেলের পয়েন্টিং করা।
অষ্টাদশ ধাপ : ছাদের উপরের ফিনিশিং কাজ ও সুইমিং পুলের টাইলস লাগনো।
উনবিংশ ধাপ : পেটেন স্টোন করা বেজমেন্ট বা ছাদের উপর।
বিশতম ধাপ : কাঠের বার্নিশ বা পলিশ ও দেওয়ালের রং এর ফাইনাল কোট করা।
একুশ তম ধাপ : বৈদ্যুতিক সকল বাতি ও ফ্যান লাগানো।
বাইশতম ধাপ : সকল ধরনের ফার্নিচার সেট করা।